Top পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন Secrets
Top পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন Secrets
Blog Article
৬. বছরে একবার করে টবের মাটি পরিবর্তন এবং শিকড় হালকা ভাবে ছাঁটতে হবে।
৫. ভিটামিন বি-৩ এবং পালিয়ানস্যাচেচুরেটেড রক্তের কোলেস্টেরল কমায় এবং ত্বক মসৃণ রাখে।
গাছের পরিচর্যা: ড্রাগন ফল গাছের সঠিক পরিচর্যা না করলে ফলন ভালো হবে না। ড্রাগন গাছের কান্ড লতানো প্রকৃতির। তাই চারা লাগানোর পর গাছ কিছুটা বড় হয়ে গেলে গাছকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য খুঁটি বা পিলার পুঁতে দিয়ে পিলারের মাথায় গোল আকার কোন কিছু যেমন টায়ার বেঁধে দিতে হবে, এতে গাছ সহজে ঢলে পড়বে না। গাছে অতিরিক্ত বা রোগাক্রান্ত শাখা বের হলে তা কেটে ফেলে দিতে হবে।
৩-৬ বছরের গাছে ৫০-৬০ কেজি গোবর সার, ৩৫০ গ্রাম ইউরিয়া, ৩০০ গ্রাম টিএসপি ও ৩০০ গ্রাম এমওপি প্রয়োগ করতে হবে
দিল্লির বিপক্ষে বল হাতে আজ বিবর্ণ মোস্তাফিজ
পাতায় পোড়া ভাব: পটাশিয়াম এর অভাবে পাতার শিরার মাঝে হলুদ হয়ে যায়।
We use cookies on our Internet site to supply you with the most appropriate practical experience. By continuing to implement the location, you conform to the use of cookies.
মূল পচা : গোড়ায় অতিরিক্ত পানি জমে গেলে মূল পচন দেখা দেয়। গাছকে টান দিলে মূল ছাড়া উঠে আসে। এজন্য উঁচু জমিতে চাষ করতে হবে। যেখানে গোড়ায় পানি জমে না।
ই-কমার্স ও ব্যাংকিং সেবার সহায়ক শক্তি হবে ডাকঘর: পলক
Drip irrigation setup using a 4HP diesel engine
ড্রাগন ফলের চাষ বানিজ্যিক ভাবে যেমন লাভজনক তেমন রয়েছে এই ফলের অনেক উপকারিতা। চিরাচরিত ও গতানুগতিক চাষ থেকে বেরিয়ে read more এসে যে সব কৃষক বন্ধুরা নতুন এবং বিকল্প চাষ শুরু করেছেন, তারাই লাভবান হয়েছেন। বর্তমানে যেমন ভারতবর্ষ এবং বাংলাদেশের বিভিন্য স্থানে মিষ্টি আঙ্গুর ফলের চাষ হচ্ছে, আপেলের চাষ হচ্ছে, কমলা লেবুর চাষ হচ্ছে, কাল গমের চাষ হচ্ছে, আরো অনেক…
হ্যা, বেলে দোঁয়াশ মাটি সহ প্রচুর সূর্যালোক পাই তেমন স্থানে গাছ রাখতে হবে তবে সরাসরি মাটিতে ড্রাগন ফল গাছ ভাল হয়। ড্রাগন গাছ টবে করবার জন্য গভীর এবং বড় মাপের পাত্র নির্বাচন করতে হবে।
বীজের মাধ্যমে অথবা অঙ্গজ পদ্ধতির মাধ্যমে ড্রাগন গাছের বংশবিস্তার করা হয়। তবে মাতৃ গুনাগুণ বজাই রাখার জন্য অঙ্গজ পদ্ধতি মাধ্যমে বংশবিস্তার করা উচিত, অর্থাৎ কাটিং প্রদ্ধতিরর মাধ্যমে বংশ বিস্তার করাই ভালো। ড্রাগন গাছের কাটিং এর সফলতার হার প্রায় ৯৯ শতাংশ এবং তাড়াতাড়ি ফলও ধরে। কাটিং থেকে গাছ তৈরী হতে প্রায় দেড় থেকে দুই বছর সময় লাগে, তারপরে গাছ ফল দেওয়ার উপযোগী হয়। সাধারণত বয়স্ক এবং শক্ত শাখার নিচের অংশ ৮ ইঞ্চি কেটে হালকা ছাঁয়াতে বেলে দোআঁশ মাটিতে অথবা বালিতে কাটা অংশে রুট হরমোন লাগিয়ে পুতে দিতে হয়। তারপর ২০ থেকে ৩০দিন পরে কাটিং এর গোড়া থেকে শিকড় বেরিয়ে আসবে। তখন এটা প্রতিস্থাপনের উপযুক্ত হবে।
ছাদ বাগান কোনো নতুন ধারণা নয়। অতি প্রাচীন সভ্যতায়ও ছাদ বাগানের ইতিহাস চোখে পড়ে। বিশ্বব্যাপী নগরায়ন বৃদ্ধি পাচ্ছে আর নগরায়নের প্রভাবে নগর কৃষি দিনে দিনে জনপ্রিয়তা লাভ করছে। পারিবারিক পুষ্টি চাহিদা পূরণে পাশাপাশি বাণিজ্যিকভাবে কৃষির এ খাত গুরত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। ছাদ বাগান স্থাপনের গুরুত্বপূর্ণ ধাপ রয়েছে। যেমন-ছাদ বাগান পরিকল্পনা; উপকরণ সংগ্রহ; মাটি প্রস্তুতি; টবে মাটি ভরাট; উদ্ভিদ নির্বাচন।